ফিরে দেখা
- কাজরী মজুমদার
ফেসবুকের মাধ্যমে প্রকাশ আর লতিকার অবৈধ প্রেমও যে কত পবিত্র হতে পারে, সমাজ-পরিবার সব কিছুকে সাথে নিয়ে, সবকিছুর থেকে লুকিয়ে তাদের মধ্যে যে ভালবাসা কত গভীর হতে পারে। “ফেসবুক” উপন্যাসের পরিণতি তা প্রমাণ করে। সুতপাকে অনেকেই বলেছিলো ও নারী জাতির কলঙ্ক, কিসের কলঙ্ক ? সুতপা সব কলঙ্ক মাথায় নিয়ে সবার সামনে কিভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়ালো......“নারীর কলঙ্ক” গল্প সেই নারীর সংঘর্ষের কথা। বৃদ্ধ বাবা মা আর তাদের সন্তানদের মধ্যে জমে থাকা অভিমান, অভিযোগ বাড়তে বাড়তে ঘরের দরজা থেকে পৌছে যায় বৃদ্ধাশ্রমের দরজায়....... বিদিশা প্রমাণ করবে বৃদ্ধাশ্রম-এর আরেক নাম লজ্জা নয়; “নতুন দিশা” গল্পে বৃদ্ধাশ্রম-এর পরিভাষাই বদলে যাবে।
জন্ম হয় কলকাতার বাঁশদ্রোণি অঞ্চলে। খুব ছোট বয়সেই বাবাকে হারিয়ে শৈশবের বেশ কিছুকাল কলকাতার যাদবপুর অঞ্চলে কাটান তিনি। সেখানেই যাদবপুর বিদ্যাপীঠে তিনি পড়াশুনা করেন। শৈশবের কিছুটা সময় যাদবপুরে কাটানোর পর তিনি সুভাষগ্রামে নিজের পৈতৃক বাড়িতে থাকতেন। ছোটোবেলা থেকে নিজের দাদাই ছিলেন তার আদর্শ। মাঝে মধ্যে কিছু লিখলেও, সেভাবে লেখা নিয়ে কখনো ভাবেননি তিনি। ২০১৫ সালে থেকে লেখার জগতে প্রথম তিনি প্রবেশ করেন। গান শুনতে আর ছবি এডিট করতে ভালোবাসেন তিনি। সমাজের ছোট বড় নানাদিক, নানা সম্পর্ক নিয়ে লিখতে ভালোবাসেন তিনি।