অলঙ্কার পরিচয়
- সুনীল কুমার রায়
অলংকার বিষয়টি সহজ-সরল ভাষায় উদাহরণের সাহায্যে ছাত্রদের জন্য লেখা হয়েছে। সাবলীল ভাষায় ছবির মতো মনোগ্রাহী হয়ে উঠেছে। বিশেষত অলংকার নির্ণয়ে যে সমম্যা তা মূলত সাদৃশ্যের একতার জন্য। সে অসুবিধা দূর করার জন্য সুক্ষভাবে দৃষ্টান্ত সহ তুলনা করা হয়েছে, যা অলংকারকে দুরূহতা থেকে মুক্তি দিয়েছে।
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় পি.এইচ.ডি., এম.ফিল., এম. এ. করেছেন। ছোটোবেলা থেকে কঠিন লড়াই করে এই পর্যন্ত এসেছেন। কঠিন লড়াইয়ে বাঁচার প্রেরণা, পাথেয় লেখা-লিখি। কবিতা, প্রবন্ধ বিভিন্ন পত্রিকায় নানা সময়ে বেরিয়েছে। কবিতা লেখা ও তার মধ্য দিয়ে নিজের অস্তিত্ব খোঁজেন। কবিতায় ঈশ্বর। মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য নিয়ে বিশেষ আগ্রহ, যার মধ্য দিয়ে খুঁজে পান বাঙালি পরিচয়ের নাড়ির টান।। প্রাণের স্পর্শ। আর সেই মুখরতা নিয়ে স্বামী বিবেকানন্দ, নেতাজী সুভাষচন্দ্র, রবীন্দ্রনাথ প্রমুখকে জীবন পাথেয় করে এগিয়ে চলেছেন। বর্তমানে গুরুদাস কলেজের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক।
২০০৬ থেকে গুরুদাস কলেজে (কলকাতা) সহ-অধ্যাপক রূপে কর্মরত। মধ্যযুগের সাহিত্য নিয়ে গবেষণা (Ph.D-র জন্য গবেষণাপত্র বা অভিসন্দর্ভ জমা দিয়েছেন) শেষ করেছেন।
প্রকাশিত বই—
১। অষ্টাদশ শতাব্দীর বৈষ্ণব মহাজন ও তাদের পদ।
২। ঈশ্বরী তোমাকে (কাব্য)
৩। অলঙ্কার পরিচয়।
৪। ঈশ্বরকে মুঠোফোনে চিঠি (কাব্য)।
৫। ক্ষুধার্ত কবিদের কবিতা ও অন্যান্য প্রবন্ধ
৬। ঈশ্বর ও মুঠোভাষ সংবাদ ।