কণিকা বিশ্বাসের জন্ম ১৯৫৯ সালে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা অনার্সে দ্বিতীয় স্থান, এম.এ. পরীক্ষাতে তৃতীয় স্থানাধিকারিনী। রবীন্দ্রনাথের উপর লিখিত প্রবন্ধের জন্য এখান থেকেই ‘মোক্ষদাসুন্দরী’ স্বর্ণপদক পেয়েছেন। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে বি.এড. পরীক্ষাতে প্রথম স্থান পাওয়ার কারণে সেখানকার ‘বিশ্ববিদ্যালয় স্বর্ণপদকে’র প্রাপক। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়েই পি.এইচ.ডি.। গবেষণাপত্রের শীর্ষনাম ‘ভারতীয় মহাবিদ্রোহ (১৮৫৭) : বাঙালি বুদ্ধিজীবীর দৃষ্টিভঙ্গি। (১৮৫৭-১৯৫৭)'। পূর্বপ্রকাশিত গ্রন্থ ‘ছায়াদর্পণে মহাশ্বেতা’ ও ‘অনুসন্ধানে মহাশ্বেতা'। মহাশ্বেতা দেবী ছাড়াও বিশেষ আগ্রহ নারীপ্রসঙ্গে, শিক্ষাপ্রসঙ্গে এবং রবীন্দ্রনাথে। মানবচৈতন্যের অমল আস্বাদ কবিতাতে খুঁজে পান। মূলতঃ আবৃত্তিকার হিসাবে আকাশবাণীর ‘যুববাণী’ শাখার সাথে যুক্ত ছিলেন। পেশায় অধ্যাপক। পদমর্যাদায় ‘অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর’। আগে ‘কৃষ্ণনগর সরকারি কলেজে’ কাজ করেছেন। বর্তমান কর্মস্থল ‘দুর্গাপুর সরকারি কলেজ’।