জন্ম ১৭ মার্চ ১৯৩৪। বাল্যকাল থেকেই গানপ্রেমী। স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে দর্শনে স্নাতক। কর্মক্ষেত্র থেকে অবসর দর্শনেরই শিক্ষক হিসেবে। সংগীতচর্চা সুবিনয় রায়ের শিক্ষকতায়। সংগীতগুরুর সান্নিধ্যেই সংগীতজীবনের পুরোটাই গড়ে উঠেছিল। আচার্যের নানাবিধ সাংগীতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন তাঁর মৃত্যু পর্যন্ত। পাদপ্রদীপের তীব্র আলোয় আসতে চাননি কখনো। তবু শিল্পী ও শিক্ষক হিসেবে তার যোগ্যতার স্বীকৃতি হিসেবে রাজ্য সংগীত আকাদেমির সদস্যপদ পেয়েছিলেন। তাছাড়া ছিলেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীতের স্নাতকোত্তর বিভাগের পরীক্ষক। সাহিত্য ও সংগীত বিষয়ক গ্রন্থাদি পড়ায় তার আগ্রহ অনিঃশেষ। গান গাওয়া, শেখানো, গান শোনা আর গানের বই পড়া তাঁর বার্ধক্যের বারাণসী।