বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কপালকুণ্ডলা
- রতনকুমার নন্দী
অরণ্য ও মানবীর গভীর রহস্য নিয়ে জীবন এগিয়ে চলে। প্রশ্ন তোলে। চোখ রাখে সংসারের চোখে। নবকুমারকে প্রশ্ন করে কপালকুণ্ডলা। আমরাও ভাবতে বসি — পথিক কি সত্যিই পথ হারায় এমন আকস্মিকতায়? আমাদের যাপনের পাড়ায় পাড়ায় যে জীবন অভ্যস্ত নয় এখনও, সেই জীবন গভীরে তলিয়ে গিয়ে জানতে চায় — ফুল ফুটলে সে কার সুখ? সেই চিরনূতনের আখ্যানকে এখানেই বিশ্লেষণ করা হল প্রবন্ধ পেরিয়ে প্রবন্ধে। ভাবনার প্রিজমে বিচ্ছুরিত হলো কপালকুণ্ডলা উপন্যাসের নানাদিক। স্বতন্ত্র বক্তব্যের এই আখ্যান আধুনিকতার ছোঁয়ায় আরও একবার নতুন হয়ে উঠল এই দুই মলাটের মধ্যে।